Google সার্চে ১ম পেজে থাকা মানে বেশি ভিজিটর পাওয়ার।কিন্তু ভুল বাছাইয়ের কারনে আমরা সাচে ১ম পেজে থাকতে পারিনা।একটু বুদ্ধি খাটিয়েই আপনি ও Google সার্চে ১ম পেজে থাকাতে পারবেন।
প্রথমে আপনাকে যেতে হবে এই লিংকে।Google AdWords Keyword Tool নামের এই Keyword Tool সকল SEO Optimizer দের কাছর খুবই জনপ্রিয়।

এখানে গিয়ে আপনি যে ধরনের Keyword দিয়ে সাইট বানাতে চান সেই Keyword টি Enter one keyword or phrase per line তে গিয়ে টাইপ করুন।এরপর Get keyword Ideas এ Click করলে পাবেন আপনার keyword এর সকল তথ্য।যেমন keyword টিতে Advertiser Competition কেমন,গত মাসের কতবার সারচ করা হয়েছে,Global Monthly Search Volume কত এসব।আপনি এখান থেকে যে সকল keyword এ কম Advertiser Competition আছে কিন্তু Local Search Volume বেশি সে সকল keyword গুলো আপনি বেছে নিন।
যেমন মনে করুন আপনি গান ডাউনলোড (song Download) নিয়ে একটি সাইট বানাবেন।কিন্তু song Download keyword টিতে খুব বেশি Advertiser Competition রয়েছে।

তাই এই keyword টি দিয়ে আপনি search এ প্রথমে থাকা খুব কঠিন।কিন্তু আপনি যদি (song marathi,dhoom download,) keyword টি নিয়ে সাইট বানান কারন এ সকল keyword গুলোর Advertiser Competition কম কিন্তু এতে Local Search Volume বেশি।তাই যদি আপনার keyword টির বিপরীতে সাইটের content
যদি ভালো হয় তবে আশা করা যায় আপনি ঐ keyword এর বিপরীতে Google সার্চে ১ম পেজে থাকবেন।কারন আমরা জানি আপার কেস থেকে লোয়ার কেসে অনেক বেশি হিট পাওয়া যায়।
তো চেস্টা করেই দেখুন।

Google সার্চে ১ম পেজে থাকা মানে বেশি ভিজিটর পাওয়ার।কিন্তু ভুল বাছাইয়ের কারনে আমরা সাচে ১ম পেজে থাকতে পারিনা।একটু বুদ্ধি খাটিয়েই আপনি ও Google সার্চে ১ম পেজে থাকাতে পারবেন।
প্রথমে আপনাকে যেতে হবে এই লিংকে।Google AdWords Keyword Tool নামের এই Keyword Tool সকল SEO Optimizer দের কাছর খুবই জনপ্রিয়।

এখানে গিয়ে আপনি যে ধরনের Keyword দিয়ে সাইট বানাতে চান সেই Keyword টি Enter one keyword or phrase per line তে গিয়ে টাইপ করুন।এরপর Get keyword Ideas এ Click করলে পাবেন আপনার keyword এর সকল তথ্য।যেমন keyword টিতে Advertiser Competition কেমন,গত মাসের কতবার সারচ করা হয়েছে,Global Monthly Search Volume কত এসব।আপনি এখান থেকে যে সকল keyword এ কম Advertiser Competition আছে কিন্তু Local Search Volume বেশি সে সকল keyword গুলো আপনি বেছে নিন।
যেমন মনে করুন আপনি গান ডাউনলোড (song Download) নিয়ে একটি সাইট বানাবেন।কিন্তু song Download keyword টিতে খুব বেশি Advertiser Competition রয়েছে।

তাই এই keyword টি দিয়ে আপনি search এ প্রথমে থাকা খুব কঠিন।কিন্তু আপনি যদি (song marathi,dhoom download,) keyword টি নিয়ে সাইট বানান কারন এ সকল keyword গুলোর Advertiser Competition কম কিন্তু এতে Local Search Volume বেশি।তাই যদি আপনার keyword টির বিপরীতে সাইটের content
যদি ভালো হয় তবে আশা করা যায় আপনি ঐ keyword এর বিপরীতে Google সার্চে ১ম পেজে থাকবেন।কারন আমরা জানি আপার কেস থেকে লোয়ার কেসে অনেক বেশি হিট পাওয়া যায়।
তো চেস্টা করেই দেখুন।

আর নয় Youtube, এর বিকল্প Youku :
১) সাইটটিতে ভিডিও Buffering অনেক দ্রুত।
২) যেকোন বিদেশী মুভি একটি পার্টেই দেখতে পাবেন।
৩) নতুন Hollywood/Bollywood/Chinese মুভি/সিরিয়াল অতি দ্রুত আপলোড করা হয় এই সাইটে ।
* ৪) Alexa তে এ সাইটের Ranking ৫৪। তাই নিঃসন্দেহে বলা যেতে পারে এটি একটি জনপ্রিয় সাইট।
এখানে ক্লিক করে লিঙ্কটিতে চলে যান www.youku.com

এখানে ক্লিক করে SEO সফটওয়্যার ফ্রী সফটওয়্যার ডাউনলোড করুন
http://www.seolab.com/products/seolabpro/download.php

যারা ইন্টারনেট ব্যবহার করেন তাদের ওয়েব ডিজাইন নিয়ে কম বেশী আগ্রহ আছে। একজন ব্যবহারকারী ইন্টারনেট থেকেই জেনে নিতে পারেন খুঁটনাটি সব কিছুই। কিন্তু কোটি কোটি ওয়েব সাইটের মধ্যে সঠিক ওয়েব সাইট খুঁজে পাওয়া বেশ কষ্টকর। গুগল (পেজ রেংক), এলেক্সা (রেংক), ব্লগলাইনস (সাবইক্রাইবার্স) এবং টেকনোরাটি (অথোরিটি) এর রেটিং এর উপরে ভিত্তি করে ডেইলী ব্লগ টিপস সেরা ২৫ ওয়েব ডিজাইন (ব্লগ) সাইটের তালিকা প্রকাশ করেছে। সেগুলো নিচে দেওয়া হলো:
1) www.alistapart.com
2) www.smashingmagazine.com
3) www.456bereastreet.com
4) http://meyerweb.com
5) www.simplebits.com
6) www.pearsonified.com
7) http://tutorialblog.org
8) www.cssbeauty.com
9) www.snook.ca/jonathan
10) www.bartelme.at
11) www.themaninblue.com
12) www.andybudd.com
13) http://particletree.com
14) http://warpspire.com
15) www.briangardner.com
16) www.sitepoint.com/blogs/category/design
17) http://theundersigned.net
18) http://bittbox.com
19) http://fadtastic.net
20) http://www.colourlovers.com/blog
21) www.davidairey.com
22) http://designmeltdown.com
23) http://clagnut.com
24) www.devlounge.net
25) www.smileycat.com

আপনার বন্ধু থাকে প্রবাসে আর আপনি বাংলাদেশে। আপনার বন্ধু কম্পিউটারে খুব বেশী দক্ষ না। আপনি আপনার বন্ধুকে কিছু শেখাতে চান বা তার কম্পিউটারের কিছু কাজ করে দিতে চান। কিন্তু দুজন হাজার কিলোমিটার দুরে থেকে কিভাবে এটা সম্ভব। টিমভিউয়ার সফটওয়্যারের মাধ্যমে আপনি আপনার বন্ধুর কম্পিউটার ব্যবহার করতে পারবেন, ফলে আপনি তাকে যেমন কিছু শেখাতে পারবেন তেমনই তার বিভিন্ন কাজও করে দিতে পারবেন। এজন্য অবশ্যই উভই কম্পিউটারে ইন্টারনেট সংযোগ এবং টিমভিউয়ার সফটওয়্যার ইনষ্টল থাকতে হবে।
এজন্য উভয়ই www.teamviewer.com থেকে সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করে ইনষ্টল করুন। এবার উভয়ই সফটওয়্যারটি চালু করুন, তাহলে কিছুক্ষণের মধ্যে Your Details অংশে ID এবং Password আসবে। যেহেতু আপনি আপনার বন্ধুর কম্পিউটার নিয়ন্ত্রণ করবেন তাই আপনার বন্ধুর কাছ থেকে এসএমএস, ফোন, মোবাইল, ম্যাসেজ (চ্যাট) বা ইমেইলের মাধ্যমে তার টিমভিউয়ারের ID এবং Password জেনে নিন। এখন আপনার টিমভিউয়ারের (Remote Support নির্বাচন রেখে) Partner Details এর ID অংশে আপনার বন্ধুর দেওয়া আইডি লিখে Connect Partner বাটনে ক্লিক করুন। তাহলে সফটওয়্যার ইন্টারনেটের মাধ্যমে আপনার বন্ধুর কম্পিউটারের টিমভিউয়ার পরীক্ষা করবে। এবপরে পাসওয়ার্ড চাইলে আপনার বন্ধুর দেওয়া পাসওয়ার্ড লিখে Log On বাটনে ক্লিক করুন। কিছুক্ষণের মধ্যে আপনার বন্ধুর দেওয়া আইডির টাইটেলে একটা উইন্ডো আসবে, যা আপনার বন্ধুর কম্পিউটারের ডেক্সটপ। এখন আপনি উক্ত ডেস্কটপের মাধ্যমে আপনার বন্ধুর কম্পিউটারের সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ (ফাইল/ফোল্ডার তৈরী, ডিলিট করা, টাইপ করা, সফটওয়্যার ইনষ্টল করা, ডাউনলোড করা, গান দেখা ইত্যাদি) করতে পারবেন। মোট কথা ইন্টারনেটর সংযোগ অক্ষুন্ন রেখে কম্পিউটার লগঅফ/সার্টডাউন ছাড়া বাকি সবই করতে পারবেণ। এছাড়াও Filetransfer থেকে সংযোগ নিলে আপনার নিজের কম্পিউটারের ফাইল আপনার বন্ধুর কম্পিউটারের মধ্যে ফাইল/ফোল্ডার আদান প্রদান করতে পারবেন।

মুক্ত এবং ফ্রি সফটওয়্যারের সবচেয়ে বড় উদাহরণ হচ্ছে লিনাক্স। লিনাক্সের অপারেটিং সিস্টেমের উপরে ভিত্তি করে অনেকগুলো ডিষ্টো তৈরী হয়েছে। এগুলোর মধ্যে উবুন্টু, রেড হ্যাট, ফেডোরা, কুবুন্টু ইত্যাদি। আপনি যেটাই ব্যবহার করেন না কেন লিনাক্স বিষয়ে একটু জানা শোনা থাকলে ভালো হয়। লিনাক্স ঘরনার বিভিন্ন অপারেটিং সিস্টেমের তথ্য, সফটওয়্যার ইত্যাদির খোঁজ পাওয়ার মতো কয়েকটি ওয়েব সাইটের ঠিকানা দেওয়া হলো। মোট কথা এই সাইটথেকেই আপনি লিনাক্স ঘরনার সকল কিছুই পাবেন।

http://art.gnome.org
http://dot.kde.org
http://fedoraproject.org
http://linuxfoundation.org
http://linuxhelp.blogspot.com
http://linuxmint.com
http://netdragon.sourceforge.net
http://osdir.com
http://pld-linux.org
http://tldp.org
www.debian.org
www.freesoftwaremagazine.com
www.gentoo.org
www.getgnulinux.org
www.gnome.org
www.gnomefiles.org
www.gnome-look.org
www.gnu.org
www.kde-look.org
www.kernel.org
www.kubuntu.org
www.li.org
www.linux.org
www.linux.org.uk
www.linuxdepot.com.br
www.linuxdevices.com
www.linuxjournal.com
www.linuxlinks.com
www.linuxquestions.org
www.linuxsecurity.com
www.linux-mag.com
www.mandriva.com
www.openoffice.org
www.opensuse.org
www.redhat.com
www.slackware.com
www.ubuntu.com
www.xfce.org
www.xfce-look.org
www-128.ibm.com/developerworks/linux

বিভিন্ন প্রয়োজনে আমাদের লগো বা ব্যানার তৈরীর প্রয়োজন হয়। কিন্তু ফটোশপ বা অন্য কোন গ্রাফিক্স সফটওয়্যার সম্পর্কে ভাল ধারণা না থাকলে লগো বা ব্যানার তৈরী করা সহজ নয়। কিন্তু আপনার হাতের কাছে ইন্টারনেট থাকলে সহজেই ওয়েবসাইট থেকেই যেকোন টেক্সট থেকে লগো বা ব্যানার তৈরী করতে পারবেন। এজন্য www.text2logo.com এ যান। এখানে বিভিন্ন ডিজাইনের লগোর চিত্র দেয়া আছে যার উপরে ক্লিক করলে নতুন পেজ আসবে। যেখান থেকে সহজেই আপনি লগো তেরী করতে পারবেন। যা পরবর্তীতে ইমেজ হিসাবে সেভ করলেই হবে।

অনলাইনেই আপনি বিভিন্ন সফটওয়্যারের উপরে ট্রেনিং নিতে পারেন। মূলত বিভিন্ন সফটওয়্যারের উপরে ৬৫০ টির বেশী কোর্সের উপরে প্রায় ৭০ হাজার ভিডিও ক্লিপস রয়েছে এর মধ্যে প্রায় ১৪ হাজার ফ্রি। আপনি www.vtc.com থেকে বিনামূল্যে বিভিন্ন ভিডিও টিউটোরিয়াল দেখতে পারেন। কুইক টাইম এবং ফ্লাশ মুডে ভিডিওগুলো দেখা যাবে।

আজগুবি নয় আজগুবি নয় সত্যিকারের কথাএড-সেন্সে আয় করতে নেইকো কোন ব্যাথা..অনলাইনে বসে আয় করা যায় এই কথাটি অনেকে গুজব মনে করেন। অনেকে ভাবেন ধোঁকাবাজী... তাদের দোষ নেই আসলে.. অর্থ উপার্জন নিয়ে এত পরিমান দুইনাম্বারী হয় অনলাইনে যে এই বিষয়ে পজিটিভ মনোভাব বজায় রাখা সত্যিই কঠিন। তবে Google AdSense এর বিষয়ে তেমন কোন দুইনাম্বারির খোঁজ পাওয়া যায়নি এখন পর্যন্ত। তাছাড়া আমি নিজেই গুগল থেকে অনেকবার টাকা তুলেছি... সত্যিকারের টাকা!গুগল মূলত ওয়েষ্ট্রান ইউনিয়ন, ব্যাংক একাউন্ট বা চেকে পেমেন্ট করে থাকে। বাংলাদেশী ব্যবহাকারী হিসেবে আপনি চেকের মাধ্যমে সহজেই টাকু তুলতে পারেন। অনেকে হয়তো ভাবছেন চেক কিভাবে আসবে বা এধরনের কিছু। এ নিয়ে দুশ্চিন্তায় কিছু নেই... বাংলাদেশের মত দুর্গম (আইটি ও যোগাযোগ ব্যবস্থার দিক থেকে) অঞ্চলে বসেও চেক পেয়ে যাচ্ছে অনেকে। ভাবছেন আপনার ওয়েব সাইট নেই, কম্পিউটার সম্পর্কে তেমন কিছু জানেন না.. তো কিভাবে সম্ভব? অসম্ভব নয় একেবারেই। একটু কষ্ট করলে আপনিও পেতে পারেন গুগলের চেক.. বাসায় বসেই। কিছু না হোক, অন্তত যদি নেটের বিল ও ব্যক্তিগত খরচটুকু চলে আসে, তাতেই বা কম কিসে?সুতরাং প্রস্তুত হোন... গুগল এডসেন্স থেকে অর্থ উপার্জনের জন্য।


Google AdSense থেকে উপার্জনের কিছু থিউরিটিক্যাল ও প্রাকটিক্যাল আলোচনা শুরু করতে যাচ্ছি। তার আগে আলোচনার একটি শ্রেণীবিভাগ করে নেই। আমরা মূলত পাঁচটি ভাগে আলোচনাটা করবো যাতে নির্দিষ্ট কোন টপিকে আলাদা আলাদা প্রশ্ন করা যায়। ১) AdSense সম্পর্কিত কিছু প্রাথমিক ধারণা২) AdSense এর বিজ্ঞাপন দেয়ার জন্য ক্ষেত্র তৈরি (সাইট বা ব্লগ)৩) AdSense এর জন্য আবেদন করার প্রক্রিয়া ও কিছু প্রাসঙ্গিক বিষয়৪) এডস প্রতিস্থাপন ও আনুষাঙ্গিক বিষয়াদি৫) গুগল থেকে টাকা নিজের পকেটে আনার প্রক্রিয়াএই সবগুলো ধাপের সাথেই থাকছে কিছু টিপস এন্ড ট্রিকস এবং করণীয় ও বর্জনীয়। সেই সাথে প্রশ্ন ও উত্তর পর্বে যতটুকু সম্ভব সাহায্য করার চেষ্টা করা হবে।তাহলে শুরু করা যাক-AdSense সম্পর্কিত কিছু প্রাথমিক ধারণাAdSense মূলত একটি বিজ্ঞাপনী সংস্থা যারা আপনার আমার জন্য বিভিন্ন কোম্পানী/ওয়েব থেকে বিজ্ঞাপন এনে দেয় এবং আপনার রেভিন্যু প্রাপ্তি নিশ্চিত করে। গুগলের আরেকটি সার্ভিস রয়েছে যেখানে যেকেউ তার কোম্পানী বা ওয়েবের বিজ্ঞাপন দিতে পারে। সেখান থেকে প্রাপ্ত বিজ্ঞাপনগুলো AdSense এর কোডের মাধ্যমে মাধ্যমে আপনার সাইটে রেন্ডমলি দেখানোর ব্যবস্থা করা হয়। সাধারনত প্রতিটি এডস প্রদর্শন, ক্লিক, ফ্রি সাইনআপ, বিক্রিয়, সেবাগ্রহন ইত্যাদির বিনিময়ে কোম্পানীগুলো গুগলকে টাকা দিয়ে থাকে। এই কাজটা যখন আপনার ওয়েব বা ব্লগের মাধ্যমে হয়ে থাকে তখন আপনাকে সেই টাকার একটা অংশ আপনাকে দেয় গুগল। পুরো প্রক্রিয়াটা খুবই সুক্ষ ও স্মার্টলি সম্পন্ন হয়.. সুতরাং নিশ্চিন্তে গুগলের উপরে ভরসা করতে পারেন।AdSense এর বিজ্ঞাপন দেয়ার জন্য ক্ষেত্র তৈরি (সাইট বা ব্লগ)গুগল এডসেন্স মূলত আপনাকে একটি বিজ্ঞাপন কোড দিবে আপনাকে ওয়েবের কোথাও রাখতে হবে যাতে লোকজন সেটি দেখতে পায়। সেজন্য আপনি আপনার ব্যক্তিগত সাইট বা ফ্রি ব্লগ সার্ভিসের সাহায্য নিতে পারেন। ব্যক্তিগত সাইটের জন্য:একটি ডোমেইন ও কিছু স্পেস কিনে আপনি শুরু করে দিতে পারেন আপনার ব্যক্তিগত সাইটের কার্যক্রম। একাজটির জন্য আপনার কিছু অর্থ খরচ হয়ে যাবে। তবে বিনামূল্যেও কাজটি করা যায়। এবিষয়ে কেউ আগ্রহী হলে পরবর্তীতে আরো বিস্তারিত আলোচনা করা যাবে।ফ্রি ব্লগ সাইটের জন্য:পৃথিবীতে অনেকগুলো ফ্রি ব্লগ সার্ভিস পাবেন যেখানে আপনি গুগলের এডস রাখতে পারবেন। এরভেতরে সবচেয়ে জনপ্রিয় একটি সার্ভিস হচ্ছে ব্লস্পট (blogspot)। আজকে আমরা ব্লগ স্পটে কিভাবে ব্লগ করতে হয় তা নিয়ে ধাপে ধাপে আলোচনা করবো।১) ব্লগ স্পটে ফ্রি ব্লগ করার জন্য আপনাকে প্রথমে একটি গুগল একাউন্টের মালিক হতে হবে। সেজন্য চলে যান ক্লিক করুন এখানে ।২) সাইনআপ কম্প্লিট হলে ওপেন করুন blogspot.com (www.blogspot.com)। একটি পেজ আসবে যেখানে আপনি আপনাকে গুগল আইডিটি দিয়ে লগইন করতে হবে।৩) ঠিক ঠাক মত লগইন করতে পারলে Sign up for Blogger পেজ আসবে এবং আপনাকে Display name দিতে বলবে। ডিসপ্লে নামটি মূলত ব্লগে আপনার নিক হবে। এটি যেকোন সময় পরিবর্তন করা যায়। সুতরাং যেকোন একটি দিয়ে ফেলতে পারেন। নাম দেয়া হলে Terms of Service পড়ে যদি মানতে রাজী হন তাহলে Acceptance of Terms এর চেকবক্সে ক্লিক করে Continue করুন। (বেশীর ভাগ মানুষই Terms of Service পড়তে বিরক্তবোধ করেন। কিন্তু একটি সাইটের কোন সার্ভিস গ্রহন করার আগে এটি পড়ে নেয়া জরুরী)।৪) এবার ব্লগস্পট আপনাকে Dashboard পেজে নিয়ে যাবে যেখান থেকে আপনি Create your blog now এ ক্লিক করে ব্লগ তৈরি করতে পারবেন। তাহলে ক্লিক করুন Create your blog now লিংকে।৫) ব্লগস্পট আপনাকে এবার Name your blog পেজে নিয়ে আসবে যেখানে আপনি আপনার Blog title ও Blog address (URL) ঠিক করবেন। একটি বিষয় মাথায় রাখুন যে গুগল বা ইয়াহুর মত ব্লগস্পটেও বেশীর ভাগ নাম দখল হয়ে গিয়েছে। সুতরাং Blog address (URL) এ কোন নাম দেয়ার পর Check Availability এ ক্লিক করে দেখে নিন।৬) ব্লগস্পট এবার আপনাকে Choose a template পেজে নিয়ে যাবে যেখান থেকে আপনার রুচিমত একটি টেমপ্লেট নির্বাচন করে Continue করতে পারেন। Template যেকোন সময়ই পরিবর্তন করা যায়। সুতরাং এটি নিয়ে খুব বেশী না ভেবে আপাতত একটি নিয়ে ফেলুন।৭) সবঠিক ঠাক মত সম্পন্ন হলে Your blog has been created! ম্যাসেজ পাবেন আরেকটি পেজে। Start posting এ ক্লিক করে ব্লগিং শুরু করে দিতে পারেন।লক্ষ করুন- ৫ নং ধাপে আপনি যে Blog address (URL) দিয়েছিলেন, সেটি আপনার ব্লগ লিংক। যেমন আমার ব্লগস্পট লিংক হলো www.loverhat.blogspot.com


যারা আগের ব্লগ স্পটে একটি ব্লগ বানিয়ে বা ব্যক্তিগত সাইট বানিয়ে গুগল এডস বসানোর প্রক্রিয়া জানার জন্য বসে আছেন, তারা নড়ে চড়ে বসুন। আজ যতটা সম্ভব সংক্ষিপ্তাকারে গুগল এডসেন্সের জন্য আবেদন করার প্রক্রিয়া আলোচনা করতে যাচ্ছি।ধরে নেয়া হলো আপনার ব্লগ বা সাইটের লিংকটি নিন্মরুপ-http://www.skweezer.com/s.aspx/-/www~somewhereinblog~net/blog~something~com/তাহলে শুরু করা যাক।১) AdSense পেজ খুলে ডান দিকে উপরে Sign up now >> বাটনে ক্লিক করুন। সাইনআপ ফর্ম চলে আসবে...২) ফর্মের Website Information সেকশনে Website URL: এ আপনার ব্লগ বা সাইটের ওয়েব লিংক বসান। উদাহরণ:Website URL: http://www.skweezer.com/s.aspx/-/www~somewhereinblog~net/blog~something~com/যে সাইটের লিংকটি দিয়ে আবেদন করবেন, সেটি ইংরেজীতে হওয়া বাঞ্ঝনীয়। তবে ইদানিং এডসেন্সের রুলস অনেক শিথিল করা হয়েছে.. গুগল বাংলা সমর্থন না করলেও বাংলা সাইটের জন্যও আবেদন গ্রহন করা হচ্ছে শুনতে পেয়েছি। তবুও আবেদনের গ্রহনযোগ্যতা বাড়ানোর জন্য ব্লগস্পটের ব্লগটিতে ইংরেজীতে কিছু পোস্ট লিখে রাখতে পারেন।৩) Website language: ইংরেজী নির্বাচন করুন এবং নিচের দুটো চেকবক্সে টিক দিয়ে দিন। চেক বক্সদুটোতে লেখা থাকবে-[ ] I will not place ads on sites that include incentives to click on ads.[ ] I will not place ads on sites that include pornographic content.৪) Contact Information এ Account type: এ Individual নির্বাচন করুন। বিজনেস নির্বাচন করলে তেমন কোন পরিবর্তন হবে না শুধু মাত্র চেকটি আপনার প্রতিষ্ঠানের নামে ইস্যু হওয়া ছাড়া। আরো বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন ।৫) Country or territory: তে যে দেশ নির্বাচন করবেন, নিচে সেই দেশের উপযোগী এড্রেস ফিল্ড পাবেন। বাংলাদেশ থেকে টাকা পেতে চাইলে নির্বাচন করুন Bangladesh.৬) Payee name (full name): এ আপনার সঠিক নামটি লিখুন যে নামে ব্যাংক একাউন্ট করা সম্ভব বা যেটি আপনার সার্টিফিকেটে রয়েছে। কারন এ নামেই চক ইস্যু হবে এবং এই নাম পরবর্তিতে পরিবর্তন করা যায় না। এবিষয়টি একটু সতর্কতার সাথে পুরন করুন। কারন এখানে ভুল করার কারনে অনেক লোক চেক ভাঙাতে পারেন না।৭) আপনার সঠিক এড্রেসটি দিয়ে I agree that I can receive checks made out to the payee name I have listed above চেক বক্সে চেক করুন। লক্ষ করুন, আপনার সঠিক টেলিফোন/মোবাইল নাম্বারটিও দিতে হবে।৮) Policies-এর তিনটি চেক বক্সেই চেক করতে হবে। তার আগে AdSense Program Policies টা অবশ্যই পড়ে নিবেন। এখুনি পড়তে না চাইলে বুকমার্ক করে রাখুন। নতুনদের জন্য এটি খুবই গুরুত্বপূর্ন।৯) সবকিছু আরেকবার পরীক্ষা করে সাবমিট করুন... একটি কনফার্মেশন পেজ চলে আসবে যেখানে আপনার পুরন করা তথ্যগুলো দেখাবে। ১০) এবার Which best describes you? প্রথম অপশনটি নির্বাচন করুন। (ধরে নেয়া হলো আপনার একটি জিমেইল আইডি রয়েছে.. কারন আগের পর্বে আপনি ব্লগস্পটে ব্লগ তৈরি করেছিলেন।)১১) Would you like to use your existing Google Account for AdSense? এ ও প্রথম অপশনটি নির্বাচন করুন। (I'd like to use my existing Google account for AdSense.)..এবার গুগলের লগইন করার বক্স আসবে... আপনার গুগল আইডি (জিমেইলে যেটি ব্যবহার করেন) ও পাসওয়ার্ড দিন)Continue করুন... সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে আপনাকে দুই/তিনদিন অপেক্ষা করতে হবে। একাউন্ট গ্রহন করা হলে আপনাকে মেইল করে জানিয়ে দিবে।একাউন্ট গ্রহন করার পর কিভাবে এডসেন্সে লগইন করে বিজ্ঞাপন কোড বানিয়ে তা সাইটে/ব্লগে বসাতে হয়

গুগল আপনার আবেদন গ্রহন করে থাকলে আপনি এতদিনে এডসেন্সে লগইন করার অনুমতি পেয়ে গিয়ে থাকবেন। আশা করা যায় অনেকেই এডসেন্সে লগইন করে কিভাবে বিজ্ঞাপন সেটাপ করতে হয় তা শিখে ফেলেছেন। যারা বিষয়টি জটিল ভেবে কিছুই করেননি, তাদের জন্য এই পর্ব। তাহলে চলুন শুরু করি-বিজ্ঞাপন কোড তৈরি করা: এডসেন্সের মাধ্যমে ওয়েব এডস আপনার সাইটে দেখতে চাইলে আপনাকে প্রথমে গুগল এডসেন্স থেকে বিজ্ঞাপনের জন্য কোড তৈরি করে নিতে হবে। নিচের ধাপগুলো ফলো করুন-১) www.googleadsense.com/ ওপেন করে যে মেইল আইডিটি দিয়ে সাইনআপ করেছিলেন সেটি দিয়ে লগইন করুন।২) ঠিক ভাবে লগইন করতে পারলে আপনি আপনার একাউন্টস কন্ট্রোল প‌্যানেলে চলে আসবেন যেখানে আপনার উপার্জন করা টাকার হিসেব, AdSense Setup এবং আরো বিবিধ অপশন রয়েছে। AdSense Setup এ ক্লিক করুন। ৩) AdSense Setup পেজে তিন ধরনের সেটাপ করতে পারবেন। AdSense for Content, AdSense for Search এবং Referrals। AdSense for Content এ ক্লিক করুন। (চিত্র: গুগল এডসেন্স সেটাপ)৪) AdSense for Content পেজে আপনি দুই ধরনের এডস বানাতে পারবেন। Ad unit এবং Link unit। প্রাথমিক ভাবে আমরা Ad unit নিয়ে কাজ শুরু করবো। সুতরাং Ad unit এ ক্লিক করে কন্টিনিউ করুন। (ড্রপ ডাউন লিস্টে টেক্সট এন্ড ইমেজ এডস সিলেক্ট করা থাকবে বাই ডিফল্ট। আপাতত পরিবর্তন করার দরকার নেই।)৫) Choose Ad Format and Colors এ Format, Colors ও Corner Styles ঠিক করে নিতে পারবেন। এগুলোর বিষয়ে একটু বিস্তারিত বলি-ক) Format: এডস ফরম্যাট হলো আপনার বিজ্ঞাপনের আকার আকৃতি। গুগলে অনেক ফরম্যাটে বিজ্ঞাপন ব্লক তৈরি করা যায়। সবগুলোর একটা প্রিভিউ দেখতে চাইলে ক্লিক করুন-https/www~google~com/adsense/adformatsখ) Colors: আপনার বিজ্ঞাপনের টেক্সট কালার, বর্ডার কালার, ব্যাকগ্রাউন্ড কালার ইত্যাদি নির্বাচন করতে পারবেন এখানে। আপনার সাইটে সাথে ম্যাচ করে তৈরি করে ফেলুন বিজ্ঞাপনের কালার... অত:পর Palettes হিসেবে সেভ করে রাখুন ভবিষ্যতে সরাসরি ব্যবহারের সুবিধার্থে। গ) Corner Styles: এটি তেমন গুরুর্তপূর্ন কিছু নয়.. তবে বিজ্ঞিপনের সৌনর্য বর্ধনে কাজে দেয়। এটি দিয়ে বিজ্ঞাপন ব্লক কি চারকোনা হবে না ওভাল হবে, তা নির্বাচন করতে পারবেন।সুতরাং আপনার পছন্দমত বিজ্ঞাপন ব্লক তৈরি করে ফেলুন এবার। অত:পর কন্টিনিউ করুন।৬) Choose Ad Channels এ আপনি আপনার বিজ্ঞাপনের জন্য চ্যানেল তৈরি করতে পারবেন। সাধারনত যদি আপনার একাধিক সাইট থাকে, তাহলে প্রতিটি সাইটের জন্য আলাদা চ্যানেল তৈরি করে নিতে পারেন। এতে করে কোন সাইট থেকে কত ইনকাম হচ্ছে তা জানতে পারবেন। এছাড়াও এর আরো কিছু ব্যবহার রয়েছে। সেগুলো নিয়ে পরে কখনো আলোচনা করবো। Add new channel এ ক্লিক করে চ্যানল যুক্ত করে নিন।(চিত্র: এডস চ্যানেল)৭) Save and Get Ad Code এ আপনার এড ব্লকের নাম নির্ধারন করুন। এই নামে পরবর্তিতে এই এডস ব্লকটা ম্যানেজ সেকশানে পাবেন। সুতরাং এমন কোন নাম দিন যেটা দেখলে আপনার মনে পড়ে যাবে ঐ এডসটি কোথায় ব্যবহার করা হয়েছে। অত:পর সাবমিট এন্ড গেট কোড বাটনে ক্লিক করুন।৮) সবকিছু ঠিকঠাক মত করতে পারলে আপনি আপনার বিজ্ঞাপন কোড পেয়ে যাবেন। কোডটুকু কপি করে আপনার সাইটে লাগানোর দশ মিনিট পর হতেই গুগলের বিজ্ঞাপন আসতে শুরু করবে। এখানে একটি বিষয় সবসময় খেয়াল রাখবেন। গুগলের এই কোডে কোনরকম পরিবর্তন করলে গুগল টার্মস এন্ড সার্ভিস ব্রেক করা হবে যা আপনার একাউন্ট বাতিলের কারন হতে পারে।বিজ্ঞাপন কোড সাইট/ব্লগে লাগানো:আশা করি সবাই এডস কোড বানাতে পেরেছেন। এবার চলুন কোডটি কিভাবে আপনার ব্লগস্পটে সেটাপ করতে হবে শিখে ফেলি-১)/www~blogspot~com/ ওপেন করে আপনার ব্লগে লগইন করুন।২) Dashboard হতে ব্লগ Layout -এ চলে যান। (Layout নামে একটা লিংক পাবেন আপনার ব্লগ নেমের সামনে।)৩) পেজ লেআউটে Add a Page Element নামে লিংক পাবেন.. ওখানে ক্লিক করলে একটি পপআপ উইন্ডোতে পেজ এলিমেন্ট গুলো দেখতে পাবেন। ওখানে HTML/JavaScript নামে একটি অপশন পাবেন। এডড টু ব্লগ বাটনে ক্লিক করুন।৪) HTML/JavaScript বসানোর জন্য একটি টেক্সটবক্স চলে আসবে। গুগর এডসেন্স থেকে পাওয়া কোডটুকু এখানে পেস্ট করুন। তারপর Save Changes বাটনে ক্লিক করুন। (Title কিছু দিতে হবে না।)৫) পেজ লেআউটে গিয়ে দেখতে পাবেন HTML/JavaScript নামে একটি ব্লক যুক্ত হয়েছে। মাউস দিয়ে ড্রাগ করে সেটিকে যেকোন যায়গায় বসাতে পারেন। এরকম আরো দু'টো ব্লক যুক্ত করে সেভ করে ১০ মিনিট পর আপনার ব্লগ ভিজিট করুন। আশা করি বিজ্ঞাপন দেখতে পাবেন।আজকে এই পর্যন্তই